শীতকালের সহজ অসুখ সর্দি, জ্বর আর কাশি। সর্দি-জ্বর এগুলো তাড়াতাড়ি ভালো হলেও কাশি সহজে ভালো হতে চায় না। এ সমস্যা আমাদের ভোগায় অনেক অনেক দিন। দেখা যায় ৩/৪ সপ্তাহ পর্যন্ত এর কাশি থেকেই যায়। তবে অনেক ক্ষেত্রে অ্যালার্জি, অ্যাজমা, শুষ্ক আবহাওয়া ও
ধূমপানের কারণেও কাশি হয়ে থাকে।
কাশি হলেই হুট করে এন্টি-বায়োটিক ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
কাশি হবার কারণ
বিভিন্ন কারণেই কাশি হয়ে থাকে। অনেক সময় ফুসফুসে সংক্রমণ, নিউমোনিয়া, যক্ষা ইত্যাদি কারণেও কাশি হয়। এ ক্ষেত্রে কাশি দীর্ঘদিন চলতেই থাকে এবং বুকে ব্যথা হয়ে যায়। দেখা দেয় শ্বাসকষ্টসহ আরও বিভিন্ন সমস্যাও। এমন হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
এছাড়াও আরও নানা কারণে কাশি হয়। যেমন- সাইনাস সমস্যায় নাকের প্রদাহের কারণে দীর্ঘস্থায়ী কাশি হতে পারে। আবার ধূমপানের কারণেও খুসখুসে কাশি হয়। এক্ষেত্রে ওষুধ কোনই কাজে আসবে না যদি ধূমপান না ছাড়া হয়। ধূমপায়ীদের স্মোকার কফ হয়। তামাক শ্বাস ঝিল্লিকে ক্রমাগত ব্যাহত করে বলেই কাশি উঠে। কাজেই যদি খুসখুসে কাশিতে আক্রান্ত হন তাহলে আজই ধূমপানকে না বলুন।
Login to ask a question