এই তেল পিওর মিনারেল অয়েল ও হারবাল এক্সট্রাক্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় খুব দ্রুত চুলের সাথে মিশে যায়। চুল চিটচিটে করেনা। এবং চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়। নিয়মিত ব্যাবহারে সঠিক ভাবে চুলের পূর্ণাঙ্গ যত্ন নেয় এবং চুলের পাঁচ রকম সমস্যার সমাধান দেয়। চুল পড়া বন্ধ করে চুল লম্বা করে চুল ঘন করে চুল কালো করে গভীর থেকে চুল মজবুত করে কার্যকারীতাঃ কাঠ বাদাম তেল( আলমন্ড ওয়েল) ঃ আলমন্ড ওয়েলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড, ফসফোলিপিডস, ভিটামিন ই এবংম্যাগনেসিয়ামের মত চুলের সুসাস্থ্যের সব ধরনের উপাদান বিদ্যমান। আলমন্ড ওয়েল খুসকির ক্ষতি থেকে চুলকে রক্ষা করে। স্ক্যাল্পকে সংক্রামন ও প্রদাহ খেকে রক্ষা করে। চুলকে বৃদ্ধি করে। চিনা বাদাম তেল (পিনাট ওয়েল)ঃ পিনাট ওয়েল এসেন্সিয়াল ফ্যাটি ও ভিটামিন এ, ই, ডি সমৃদ্ধ। ভিটামিন এ, ই এন্টি-অক্সিডেন্ট। যা চুলকে শুস্কতা ও ভঙ্গুরতা থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন এ ও এসেন্সিয়াল ফ্যাটি এসিড যথা- ওলেয়িক এসিড(ওমেগা-৯), লিনোলিক এসিড (ওমেগা-৬) চুলের কোষ গঠনের জটিল কার্যাবলিতে জরিত। ফলে নতুন ভাবে চুল গজায়। পিনাট ওয়েলের ভিটামিন ডি চুলকে সুস্থ্য ও উজ্জল করে। তিলের তেল (সিস্যাম ওয়েল)ঃ এন্টি ফাংগাল, এন্টি ব্যাকটেরিয়াল, এন্টি ইনফ্লামেটরী গুন সমৃদ্ধ সিস্যাম ওয়েলের ভিটামিন ই, লেসিথিন ও প্রোটিন চুল পড়া বন্ধ করে, অপরিপক্ক চুলে পুষ্টি যুগিয়ে শক্ত ও মজবুত করে তোলে। সিস্যাম ওয়েল ডিপ কন্ডিশনার ও প্রাকৃতিক সানস্কিন হিসাবে কাজ করে। |
জলপাই তেল (অলিভ ওয়েল)ঃ চুল পড়ার জন্য দায়ী হরমোন ডি.এইচ.টি. (DHT) প্রতিরোধ করে চুল পড়া বন্ধ করে। অলিভ ওয়েল মাথায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে চুলকে শক্তিশালী করে, চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। মাথার উকুন ও খুসকি প্রতিরোধ করে।
Login to ask a question